রিসার্চ প্রোপজাল/research proposal/গবেষণা-প্রকল্পের রূপরেখা সব একই বিষয় বিভিন্ন নামে নিচে আমার গবেষণা-প্রকল্পের রূপরেখা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি-
পিএইচডি ডিগ্রির জন্য রিসার্চ প্রোপজাল
গবেষণার শিরোনাম
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার উপন্যাসে রাজনীতিচেতনা
গবেষক
মো. সালেকুজ্জামান
(সালেক শিবলু)
প্রভাষক, বাংলা বিভাগ
ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ
ঈশ্বরদী, পাবনা
ইমেইল : salekshiblu@gmail.com
গবেষণা-তত্ত্বাবধায়ক
ড. আ. ন. ম. ফজলুল হক
(ফজলুল হক সৈকত)
সহকারী অধ্যাপক, বাংলা
একাডেমিক কমিটি, আর্টস গ্রুপ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়,গাজীপুর
ই-মেইল : fsaikat26@gmail.com
জমাদানের তারিখ
১৫ জুলাই ২০১৮
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর
প্রাক-কথন
বাংলা সাহিত্যধারায় উপন্যাস মূলত আধুনিক যুগের সাহিত্য। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘দুর্গেশনন্দিনী’ (১৮৬৫) উপন্যাসের মধ্য দিয়ে আধুনিক কালের যাত্রা শুরু বাংলা উপন্যাস । রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, তারাশঙ্কর, মানিক, বিভূতিভূষণ-এর হাতে বিষয়-বৈচিত্র্যে এবং প্রকরণশৈলীতে অভিনব মাত্রায় বিকশিত হয়ে বাংলা উপন্যাস বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় । বাংলা উপন্যাস প্রায় দেড়শ’ বছরের পথ-পরিক্রমায় মানব-জীবনের বিচিত্র ঘটনা, চিত্রিত হয়েছে। ১৯৪৭ পরবর্তী উপন্যাস নানামাত্রিক বিষয়বন্তুর মধ্য রচিত হয়েছে। রাজনৈতিক চেতনাজাত বিষয়-প্রকরণকে উপাদান করে অনেকেই কমবেশি উপন্যাস রচনা করলেও বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে ঔপন্যাসিকদের চেতনাগত বির্বতন লক্ষ করা গেছে ভিন্নমাত্রায় । সমকালীন সময়, সমাজ ও রাজনৈতিক সমাজ বাস্তবতার দৃশ্যচিত্র অংকনে অনেকেই এ সময় উপন্যাস সাহিত্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এঁদের মধ্যে আনোয়ার পাশা, ড. আলাউদ্দিন আল আজাদ, জহির রায়হান, আবদুল গাফফার, সৈয়দ শামসুল হক, রাবেয়া খাতুন, শওকত আলী, আল মাহমুদ, দিলারা হাশেম, রাহাত খান, মাহমুদুরহ হক, আমজাদ হোসেন, সেলিনা হোসেন, ইমদাদুল হক মিলন, মঈনুল আহসান সাবের প্রমুখ অন্যতম। এ সময়পর্বে আমরা আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার মতো আরো দুজন উপন্যাসকার পেয়েছি যাদের সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা দেখবার ও দেখাবার স্বতন্ত্র শিল্পদৃষ্টি ছিল সবার চেয়ে আলাদা।
বিষয়-বিশ্লেষণ
বাংলা উপন্যাস-সাহিত্য আধুনিককালের সৃষ্টিসম্ভার। সাহিত্যের অপরাপর শাখার মতো এই নবীনতম শাখাটিও পাশ্চাত্য ভাবচেতনায় সমৃদ্ধ হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে বিপুলাকার বাংলা সাহিত্যসম্ভার। সাহিত্যসৃষ্টাদের চিন্তাপ্রসূত ভাব-ভাবনায় উঠে এসেছে সমকালীন সময়, সমাজ, সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক নানা প্রসঙ্গ। মানবের যাপিত জীবনধারার এই বহুমুখিন বিষয়-বিন্যাসের সমন্বয়ে সম্পৃক্ত হয়ে উপন্যাস সাহিত্য ক্রমশ আরো জীবনঘনিষ্ঠ হয়ে উঠছে। আধুনিক কালপর্বে আমরা অনেক ঔপন্যাসিকের সাক্ষাৎ পেয়েছি। যেমন প্যারীচাঁদ মিত্র, ভুদেব মুখোপাধ্যায়, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ কথাসাহিত্যকার নিজ নিজ সৃষ্টিগুণে বাংলা কথাসাহিত্যে অমর হয়ে আছেন। এ সময় বেশ কয়েকজন মুসলিম কথাসাহিত্যিক তাঁদের কথামালা নিয়ে বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে আসলেন; পাঠকের হৃদয় জয় করলেন। এঁদের মধ্যে মীর মশাররফ হোসেন, মোজাম্মেল হক, মোহাম্মদ নজিবর রহমান, সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী, কাজী ইমদাদুল হক, কাজী আবদুল ওদুদ, কাজী নজরুল ইসলাম, সৈয়দ মুজতবা আলী প্রমুখ অন্যতম।
সময়ের অনিবার্য স্রোতধারায় বৃটিশ শাসনের শেষপর্বে ভারতবর্ষ উত্তাল হয়ে ওঠে। বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেখা দেয়। এ সময় মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ দ্বিজাতিত্ত্ব নিয়ে পাকিস্তান আন্দোলনে সোচ্চার হয়। এই দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ বিভক্ত হলো। ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পেল ভারত-পাকিস্তান নামে দুটি নতুন রাষ্ট্র। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি পূর্ববাংলা পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হলো। এই সময়পর্ব থেকে রচিত সাহিত্যকে বোদ্ধা ব্যক্তিগণ বাংলাদেশের সাহিত্য নামে সম্বোধন করে থাকেন। সমকালীন সময় ও রাজনৈতিক বাস্তবতায় বয়ানে অনেকে ঔপন্যাসকার এগিয়ে আসেন। তাঁদের মধ্যে আবুল মনসুর আহমদ, আবুল কালাম শামসুদ্দিন, মাহবুবু-উল-আলম, আবুল ফজল, সত্যেন সেন, খান মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন, বন্দে আলী মিয়া, আবুল হাশেম খান, কাজী আবুল হোসেন, আবুজাফর শামসুদ্দিন, আহসান হাবীব, শওকত ওসমান, আকবর হোসেন, আবু রুশদ, কাজী আফসার উদ্দিন আহমেদ, ড. নীলিমা ইব্রাহীম, মোজহারুল ইসলাম, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, সরদার জয়েনউদ্দিন, রশীদ করিম, আবু ইসহাক, শামসুদ্দীন আবুল কালাম, শহীদুল্লাহ কায়সার প্রমুখ অন্যতম।
বাঙালির আশায় বুক বেঁধেছিল যে পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টি হলে তারা সুখশান্তির ছোঁয়া পাবে। কিন্তু অচিরেই তারা বুঝতে পারলো পাকিস্তান বৃটিশ শাসনের অন্য সংস্করণ। দীর্ঘ ২৪ বছর পাকিস্তান শাসন-শোষণে পূর্ব বাংলার মানুষ ও তাদের যাপিত জীবনধারার বিপর্যয় ঘটল। তারা আরেক আন্দোলন-সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হতে লাগলো। এ সময় পূর্ব বাংলা লেখক-শিল্পী-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীরাও আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। কখনো তারা জনতার মিছিলে মিলেমিশে সাহস যুগিয়েছে। আবার কখনো কলমযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছে। সমকালীন সময়, সমাজ ও রাজনৈতিক সমাজ বাস্তবতার দৃশ্যচিত্র অংকনে অনেকেই এ সময় উপন্যাস সাহিত্যে সরব ভূমিকা পালন করেন তাঁদের মধ্যে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার অন্যতম । যাদের সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা দেখবার ও দেখাবার স্বতন্ত্র শিল্পদৃষ্টি ছিল। এই দুইজন ঔপন্যাসিক একই বছর ১৯৪৩ সালে এই বাংলায় জন্মগ্রহণ করেন। জন্ম বৃটিশভারতে। বাল্যকাল কেটেছে বলা যায় বৃটিশ-বাংলায়; আর কৈশোর থেকেই দেখেছেন পাকিস্তানের রাজনৈতিক দৃশ্যদশা ও সমাজ বাস্তবতার নির্যাসে। আর এগুলো দিয়েই তারা সাজিয়েছেন উপন্যাসের আঙ্গিনা-অঙ্গন। ফলে সমকালীন হলেও তারা স্বতন্ত্র ভুবনের শিল্পবাসিন্দা।
গবেষণার উদ্দেশ্য (Objectives of the Research)
আখতারুজ্জামান মাত্র দুটি উপন্যাস সৃষ্টি করেছেন। ‘চিলেকোঠার সেপাই’ ও খোয়াবনামা’। পরিমাণে কম হলেও এগুলো শিল্পমানে সমৃদ্ধ। অপরদিকে আহমদ ছফার উপন্যাসের সংখ্যা ৮টি। এগুলোর নাম ওঙ্কার, অলাতচক্র, পুষ্পবৃক্ষ ও বিহঙ্গ পুরাণ, মরণ বিলাস, একজন আলী কেনানের উত্থান পতন, সূর্য তুমি সাথী, অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী ও গাভী বৃত্তান্ত। প্রথিতযশা এই দুজন লেখককে নিয়ে কমবেশি বেশ কিছু গবেষণাকর্ম সম্পাদিত হয়েছে। ইতোমধ্যে এ সব গবেষণাকর্ম মুদ্রণসুযোগে প্রকাশিত হয়েছে। যেমন সুদীপ্ত হান্নানের আহমদ ছফার উপন্যাস বাংলাদেশের উদ্ভব ও বিকাশের ব্যাকরণ, কবীর আলমগীরের আহমদ ছফার উপন্যাসে জীবন ও সমাজ, সরদার আবদুস সাত্তারের আহমদ ছফা আলোকপথের অভিযাত্রী, নূরুল আনোয়ারের সাহিত্যের রাজকুমার আহমদ ছফা, সলিমুল্লাহ খানের আহমদ ছফা সঞ্জীবনী প্রভৃতি।
অপরদিকে আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের উপন্যাস নিয়েও বেশ কিছু গবেষণাকর্ম ইতোমধ্যেই আলোর মুখ দেখেছে। যেমন : কলকাতায় সমীরণ মজুমদার সম্পাদিত ‘আখতারুজ্জামান ইলিয়াস স্মারকগ্রন্থ’, আনু মুহাম্মদ সম্পাদিত ‘আখতারুজ্জামান ইলিয়াস সংখ্যা’, এজাজ ইউসুফ সম্পাদিত আখতারুজ্জামান ইলিয়াস লিরিক সংখ্যা’, জাফর আহমেদ রাশেদ রচিত ‘আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ছোটগল্প : জীবনোপলব্ধির শিল্প’, সরিফা সালোয়া ডিনার ‘হাসান আজিজুল হক ও আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ছোটগল্প : বিষয় ও প্রকরণ প্রভৃতি গবেষণাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তাছাড়া শওকত আলী, শান্তনু কায়সার, অভিজিৎ সেন, মাহবুবুল আলম, মোস্তফা মোহাম্মদ, মুহীবুল আজিজ, প্রশান্ত মৃধা, শামিমা নাসরিনসহ আরো অনেকে আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ছোটগল্প ও উপন্যাসের ওপর খ- খ- গবেষণা করেছেন। কিন্তু ‘‘আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার উপন্যাসে রাজনীতিচেতনা ’’ মিলিয়ে কেউ এখন পর্যন্ত গবেষণা করেনি। তাই আমি ‘‘আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার উপন্যাসে রাজনীতিচেতনা ’’ শির্ষক অভিসন্দর্ভে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে এম.ফিল গবেষণা কোর্সে ভর্তি হতে ইচ্ছুক।
গবেষণার যৌক্তিকতা (Justification of the Research)
বাংলা উপন্যাসের প্রায় দেড়শ’ বছরের পথ-পরিক্রমায় রাজনীতি-চেতনার বিকাশ ঘটেছে নানা ভাবে । বিশেষ করে সাতচল্লিশাত্তর বাংলাদেশের ঔপন্যাসিকদের চেতনাগত বির্বতন লক্ষ করা গেছে ভিন্নমাত্রায় । ঔপন্যাসিকদের মধ্যে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার উপন্যাসে রাজনীতিচেতনার নানামাত্রিক বাস্তবিকতার জলছাপ ফুটে উঠেছে । স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের অস্থিতিশীল রাজনৈতিক চেতনা প্রস্ফুটিত হয়েছে তাঁদের উপন্যাসে।
সুতরাং, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার উপন্যাসের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার উপন্যাসে সমকালীন সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিত, রাজনৈতিক চেতনা, বিষয়গুলো খুঁজে পেতে এই গবেষণা করা প্রয়োজন।
গবেষণার সীমাবদ্ধতা (Limitation of the Research)
গবেষণা নমুনার পরিমাণের তুলনায় প্রাপ্ত সময়ের স্বল্পতা। ফলে গভীর বিশ্লেষণ বাধাগ্রস্থ হতে পারে।
গবেষণা পদ্ধতি (Research Methodology)
এই গবেষণায় আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচনাসমগ্র ও আহমদ ছফা রচনাবলি এবং তাঁদের ওপর রচিত বিভিন্ন গবেষণাকর্ম ও আলোচনা-সমালোচনা নির্ভর প্রবন্ধ-নিবন্ধ অনুসরণে এ গবেষণাকর্ম বিশ্লেষণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে ।
গবেষণা পরিধি
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচনাসমগ্র ও আহমদ ছফা রচনাবলি অনুসরণে এ গবেষণাকর্ম সম্পাদিত হবে।
অভিসন্দের্ভের অধ্যায় বিভাজন
প্রথম অধ্যায় : সমকালীন সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিত
দ্বিতীয় অধ্যায় : আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের উপন্যাসে রাজনৈতিক চেতনা
তৃতীয় অধ্যায় : আহমদ ছফার উপন্যাসে রাজনৈতিক চেতনা
চতুর্থ অধ্যায় : আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার উপন্যাসের তুলনামূলক বিশ্লেষণ
পঞ্চম অধ্যায় : উপসংহার
গবেষণার উৎস
প্রাথমিক উৎস : আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচনাসমগ্র ও আহমদ ছফা রচনাবলি।
সেকেন্ডোরি উৎস : আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ও আহমদ ছফার ওপর রচিত বিভিন্ন গবেষণাকর্ম ও আলোচনা-সমালোচনা নির্ভর প্রবন্ধ-নিবন্ধ।
গবেষণার সময়কাল
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তক প্রদত্ত সময়সীমার মধ্যে এ গবেষণাকর্ম সম্পাদিত হবে।
গ্রন্থপঞ্জি
ক) ১। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের উপন্যাস
২। আহমদ ছফার উপন্যাস
খ) সহায়ক গ্রন্থ
১। ড. শহীদ ইকবাল, রাজনৈতিক চেতনা : বাংলাদেশের উপন্যাস ( ঢাকা : সাহিত্যিকা, ২০০৩)
২। মহীবুল আজিজ, ইলিয়াস ও অন্যান্য নক্ষত্র, (ঢাকা : শোভা প্রকাশ, ২০১০)
৩। সমীরণ মজুমদার (সম্পাদনা), আখতারুজ্জামান ইলিয়াস স্মারকগ্রন্থ, (কলকাতা : অমৃতলোক সাহিত্য পরিষদ, ১৯৯৭)
৪। আনু মহাম্মদ (সম্পাদনা), আখতারুজ্জামান ইলিয়াস সংখ্যা, (ঢাকা: তৃণমূল, ১৯৯৮)
৫। এজাজ ইউসুফ, লিরিক (সম্পাদনা), আখতারুজ্জামান ইলিয়াস সংখ্যা, (চট্টগ্রাম : ১৯৯২)
৬। শহীদ ইকবাল, কথাশিল্পী আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, (ঢাকা : জাতীয় গ্রন্থপ্রকাশ, ১৯৯৭)
৭। জাফর আহমেদ রাশেদ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ছোটগল্প : জীবনোপলব্ধির স্বরুপ ও শিল্প, (ঢাকা : শ্রাবণ প্রকাশনী ২০০১)
৮। রফিকুল্লাহ খান, বাংলাদেশের উপন্যাস : বিষয় ও শিল্পরুপ, (ঢাকা : বাংলা একাডেমি ১৯৯৭)
৯। প্রশান্ত মৃধা (সম্পাদনা), অগ্রন্থথিত আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, (ঢাকা : ঐতিহ্য ২০০৩)
১০। সরদার আবদুস সাত্তার, কথাসাহিত্য সমীক্ষণ, (ঢাকা : বই প্রকাশনী, ১৯৯৭)
১১। কবীর আলমগীর, আহমদ ছফার উপন্যাসে জীবন ও সমাজ, (ঢাকা : খান ব্রাদার্স এ্যান্ড কোম্পানি, ২০১৮)
১২। শামসুল আরেফিন, আহমদ ছফার অন্দরমহল, (চট্টগ্রাম : বলাকা প্রকাশনী, ২০০৪ )
১৩। নাসির আল মামুন, আহমদ ছফার সময়, (ঢাকা : শ্রাবণ প্রকাশনী ২০১৩)
১৪। নূরুল আনোয়ার, ছফামৃত, (ঢাকা : খান ব্রাদার্স এ্যান্ড কোম্পানি ২০১০)
১৫। সুদীপ্ত হান্নান, আহমদ ছফার উপন্যাস : বাংলাদেশের জন্ম ও বিকাশের ব্যাকরণ, (ঢাকা : পুথিনিলয়, ২০১৭)
১৬। সরদার আবদুস সাত্তার, আহমদ ছফা আলোকপথের অভিযাত্রী, (ঢাকা : সুচয়নী পাবলিশার্স ২০১৭)
১৭। নূরুল আনোয়ার, সাহিত্যের রাজকুমার আহমদ ছফা, (ঢাকা : খান ব্রাদার্স এ্যান্ড কোম্পানি, ২০১৮)
১৮। মোরশেদ শফিউল হাসান সোহরাব (সম্পাদনা), আহমদ ছফা স্মারকগ্রন্থ, (ঢাকা : মাওলা ব্রাদার্স, ২০০৩)
১৯। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, শ্রেণী সময় ও সাহিত্য, (ঢাকা : মুক্তধারা, ১৯৮৬)
২০। সৈয়দ আকরম হোসেন, বাংলাদেশের সাহিত্য ও অন্যান্য প্রসঙ্গ, (ঢাকা : বাংলা একাডেমী ১৯৮৫)
২১। বিশ্বজিৎ ঘোষ, বাংলাদেশের সাহিত্য, (ঢাকা : বাংলা একাডেমী ১৯৯১)
২২। মুহম্মদ ইদরিস আলী, আমাদের উপন্যাসে বিষয় চেতনা : বিভাগোত্তর কাল, (ঢাকা : ১৯৮৮, বাংলা একাডেমী)
২৩। সাঈদ-উর রহমান, পূর্ববাংলার রাজনীতি-সংস্কৃতি ও কবিতা, (ঢাকা : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৮৩)
২৪। মাহবুব কামরান, (সম্পাদনা), আখতারুজ্জামান ইলিয়াস : ফিরে দেখা সারাজীবন, (ঢাকা : ম্যাগনাম ওপাস, ২০০০)
২৫। হাসান আজিজুল হক, কথাসহিত্যের কথকতা, (ঢাকা : সাহিত্য প্রকাশ, ১৯৯৪)
২৬। সরিফা সালোয়া ডিনা, হাসান আজিজুল হক ও আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ছোটগল্প : বিষয় ও প্রকরণ, (ঢাকা : বাংলা একাডেমি, ২০১০)
গ) সহায়ক অভিধান
১। মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (সম্পাদিত), বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান, (ঢাকা : বাংলা একাডেমী, ১৯৯৩)
২। সেলিনা হোসেন ও নূরুল ইসলাম, (সম্পাদিত), বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান, (ঢাকা : বাংলা একাডেমী ১৯৯৭)